August 27, 2010

Margin loan adjustment time extended

The Securities and Exchange Commission (SEC) Wednesday extended margin loan adjustment period to October 15 under the new criteria set for the stockbrokers and merchant bankers, officials said.

On Tuesday, the SEC asked the stockbrokers and merchant banks to follow a net asset value (NAV) calculation for determining new margin loan at ratio of 1:1.

"The investors whose loan exposure exceeds the new ratio should have been reported by September 30, but this period has been extended upto October 15," sources said in the SEC.

The securities regulator will sit with the merchant bankers and stock exchanges on Sunday about implementing method of the new loan margin guideline.

Under the new guideline, for example, if an investor buys 100 shares at market price of Tk 1,000 each totalling Tk 1,00,000 and the company's NAV per share is Tk 500, the value for a margin-loan will be Tk 750 [(Tk 1,000 + Tk 500)/2]. The investor can then buy another 75 shares of a company following the margin rule.

The merchant bankers, however, said the NAV-based computing is complex and hard to implement.

"It is not easy to calculate the daily margin loan of an investor. Without proper software, NAV-based calculation cannot be applied effectively," said a merchant banker.

* The Financial Express, August 26 2010

বাংলাদেশে কালো টাকা জিডিপির ৩৭ শতাংশ




১৯৯৯ সালে বাংলাদেশের কালো টাকা ছিল মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৩৫ দশমিক ২ শতাংশ। আর এই হার বেড়ে সর্বশেষ ২০০৭ সালে দাঁড়িয়েছে ৩৭ শতাংশ।

বিশ্বের ১৫১টি দেশের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক বা ছায়া অর্থ, অর্থাৎ কালো টাকার পরিমাণের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৪তম। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি কালো টাকা জর্জিয়ায়, সাড়ে ৭২ শতাংশ এবং সবচেয়ে কম সুইজারল্যান্ডে, ৯ দশমিক ১ শতাংশ। সার্বিকভাবে সারা বিশ্বে গড়ে কালো টাকার হার ৩৪ দশমিক ৫ শতাংশ।

কালো টাকার সন্ধানে: অস্ট্রিয়ায় জোহানস কেপলার ইউনিভার্সিটি অব লিনজের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ফ্রেডারিক স্নেইডার ২০ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে কালো টাকা নিয়ে কাজ করছেন। ফ্রেডারিক স্নেইডারের সর্বশেষ প্রতিবেদনে কালো টাকার এই হিসাব পাওয়া যায়।

২০ বছর ধরে অস্ট্রীয় এই অধ্যাপক কালো টাকা নিয়ে কাজ করলেও বিশ্বের সব দেশকে নিয়ে এ সংক্রান্ত কাজটি শুরু হয়েছিল বিশ্বব্যাংক ও ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের (আইএফসি) সহায়তায়। প্রথম প্রতিবেদনটি প্রকাশ পায় ২০০২ সালে। ‘সাইজ অ্যান্ড মেজারমেন্ট অব দি ইনফরমাল ইকোনমি ইন ১১০ কান্ট্রিজ অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড’ নামের এই সমীক্ষা প্রতিবেদনটিই ছিল অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতির ওপর ভালো, নির্ভরযোগ্য ও সবচেয়ে ব্যবহূত সমীক্ষা। এ থেকে কার কাছে কত কালো টাকা আছে, তার একটি ধারণা পাওয়া যায়। সমীক্ষাটি করা হয়েছিল বিশ্বব্যাংকেরই ‘ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করার ব্যয়’ নামের প্রকল্পের অংশ হিসেবে। তবে সমীক্ষায় ব্যবহূত তথ্য ছিল একটু পুরোনো। ১৯৯৯-২০০০ অর্থবছরের মোট জাতীয় উত্পাদনে (জিএনপি) একটি দেশের অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতির হার এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।

তবে অনানুষ্ঠানিক বা কালো টাকার হিসাবটি প্রতিনিয়ত বদল হচ্ছে। ফলে সমীক্ষাটি প্রতিনিয়ত হালনাগাদ করার প্রয়োজন ছিল। এ কারণেই অধ্যাপক ফ্রেডারিক স্নেইডার বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় কালো টাকা-সংক্রান্ত সমীক্ষাটি হালনাগাদ করছেন। এ নিয়ে সর্বশেষ সমীক্ষা প্রতিবেদনটি প্রকাশ পেয়েছে গত জুলাই মাসে। এবারের সমীক্ষা প্রতিবেদনটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘শ্যাডো ইকোনমিজ অল ওভার দ্য ওয়ার্ল্ড: নিউ এস্টিমেটস ফর ১৬২ কান্ট্রিজ ফ্রম ১৯৯৯—২০০৭।’ নতুন সমীক্ষায় অধ্যাপক ফ্রেডারিক স্নেইডারের সঙ্গে ছিলেন আন্দ্রিয়াস বুয়েন ও ক্লডিও ই মন্টেনগ্রো।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছায়া বা কালো অর্থনীতি তৈরি হচ্ছে মূলত সরকারি কঠোর নিয়ন্ত্রণ ও কর-কাঠামোর অব্যবস্থার কারণে। এতে অনেক মানুষ আনুষ্ঠানিক অর্থনীতির বাইরে থেকে যায়।
কালো টাকার পরিমাণ বের করার কাজটি শুরু হয়েছিল ১১২টি দেশ নিয়ে। এবার তথ্য দেওয়া হলো ১৬২টি দেশের। তবে ১৯৯৯ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত সব ধরনের তথ্য সমন্বয় করে ১৫১টি দেশের ছায়া অর্থনীতির তলিকা তৈরি হয়েছে। বাকি ১১টি দেশের পূর্ণাঙ্গ তথ্য নেই।

অর্থশাস্ত্রে কালো টাকার কোনো সংজ্ঞা পাওয়া যায় না। অর্থনীতিবিদেরা একে অনানুষ্ঠানিক (ইনফরমাল), গোপন (আন্ডারগ্রাউন্ড), অপ্রদর্শিত (ইনডিসক্লোজড), লুকানো (হিডেন) বা ছায়া (শ্যাডো) অর্থনীতি বলে থাকেন।

আয়কর বিবরণীতে যে আয় প্রদর্শন করা হয়নি, সেটাই অপ্রদর্শিত। এই অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ বা অবৈধ দুভাবেই অর্জিত হতে পারে। বৈধ আয় হয়েও আয়কর বিবরণীতে না দেখালে সেটি যেমন অপ্রদর্শিত আয়, তেমনি অবৈধ উপায়ে অর্জিত আয়ও অপ্রদর্শিত আয়। অবৈধ বা অনানুষ্ঠানিক অথবা অপ্রদর্শিত যা-ই বলা হোক না কেন, এটি আসলে কালো টাকাই।

কার কত কালো টাকা: সমীক্ষা অনুযায়ী, গড়ে সবচেয়ে বেশি কালো টাকা আছে লাতিন ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে, ৪২ দশমিক ১ শতাংশ। সাব-সাহারান আফ্রিকায় এই হার ৪১ দশমিক ৩ এবং ইউরোপ ও মধ্য এশিয়ায় সাড়ে ৪০ শতাংশ। এর বাইরে সবচেয়ে বেশি কালো টাকা আছে দক্ষিণ এশিয়ায়, ৩৪ শতাংশ এবং পূর্ব এশিয়া ও প্যাসিফিকে ৩৩ দশমিক ৩ শতাংশ। আবার মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় এই হার সাড়ে ২৮ শতাংশ। তবে ধনী দেশগুলোতে কালো টাকার হার তুলনামূলকভাবে কম। ৩২টি ধনী দেশের সমন্বয়ে তৈরি ওইসিডির কালো টাকা ১৭ দশমিক ১ শতাংশ এবং এর বাইরের উচ্চ আয়ের দেশের কালো টাকা ২৩ দশমিক ৯ শতাংশ।

দেশ হিসেবে সবচেয়ে বেশি অনানুষ্ঠানিক অর্থের মালিক জর্জিয়া। এর পরের অবস্থান বলিভিয়ার, ৭০ দশমিক ৭ শতাংশ। শীর্ষ ১০-এর বাকি দেশগুলো যথাক্রমে আজারবাইজান (৬৯ দশমিক ৬ শতাংশ), পেরু (৬৬ দশমিক ৩), তানজানিয়া (৬৩), জিম্বাবুয়ে (৫৬ দশমিক ১), ইউক্রেইন (৫৭ দশমিক ৫) ও গুয়াতেমালা (৫৩ দশমিক ৯ শতাংশ)।

সবচেয়ে ভালো অবস্থানে থাকা সুইজারল্যান্ডের পরই আছে যুক্তরাষ্ট্র, দেশটির ছায়া অর্থনীতির হার ৯ শতাংশ। এর পরের আটটি দেশ হলো যথাক্রমে অস্ট্রিয়া (১০ দশমিক ১ শতাংশ), লুক্সেমবার্গ (১০ দশমিক ২), জাপান (১২ দশমিক ১), যুক্তরাজ্য (১৩. দশমিক ২), নেদারল্যান্ড (১৩ দশমিক ২), নিউজিল্যান্ড (১৩. দশমিক ৬), সিঙ্গাপুর (১৪) ও চীন (১৪ দশমিক ৩ শতাংশ)।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি ও দক্ষিণ এশিয়া: ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশের কালো টাকা ছিল ৩৫ দশমিক ২ শতাংশ। ২০০০ সালে কালো টাকার হার বৃদ্ধি পেয়ে হয় ৩৫ দশমিক ৬ শতাংশ, ২০০১ সালে ৩৫ দশমিক ৭, ২০০২ সালে ৩৫ দশমিক ৫, ২০০৩ সালে ৩৫ দশমিক ৬, ২০০৪ সালে ৩৫ দশমিক ৭, ২০০৫ সালে ৩৬, ২০০৬ সালে ৩৬ দশমিক ৭ এবং ২০০৭ সালে আরও বেড়ে হয় ৩৭ শতাংশ।

দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে ভারত। ৪২তম অবস্থানে থাকা ভারতের কালো টাকা ২৩ শতাংশ। ভুটানের অবস্থান ৫৮তম এবং দেশটির কালো টাকার হার জিডিপির ৩১ দশমিক ১ শতাংশ। ৬০তম অবস্থানে থাকা মালদ্বীপের কালো টাকা ৩২ দশমিক ১ শতাংশ। এর অনেক পরের অবস্থান নেপালের। ৯১তম অবস্থানে থাকা নেপালের কালো টাকা ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ এবং ৯২তম পাকিস্তানের ৪০ দশমিক ১ শতাংশ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে আছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির মোট কালো টাকার হার ৪৭ শতাংশ।

প্রতিবেদনে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, বিশ্বের প্রায় সব দেশেই অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতির পরিমাণ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়ছে। মানুষ নানাভাবে অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতির প্রতি ঝুঁকছে। মূলত কর ও সরকারি নিয়ন্ত্রণের কারণেই এমনটি ঘটছে। আরেকটি উদ্বেগজনক দিক হচ্ছে, ধনী দেশগুলোতে অনানুষ্ঠানিক অর্থের পরিমাণ কম, দরিদ্র্য দেশগুলোতে বেশি।

মন্দা কালো টাকা বাড়িয়ে দিচ্ছে: প্রভাবশালী পত্রিকা দি ইকনমিস্ট-এর ১১ আগস্ট সংখ্যায় আবারও শিরোনামে স্থান করে নিয়েছেন অধ্যাপক ফ্রেডারিক স্নেইডার। ইকোনমিস্ট জানায়, সাম্প্রতিক বিশ্ব অর্থনীতির মন্দার পর বিশ্বব্যাপী ছায়া বা অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতির পরিমাণ আরও বেড়েছে। ২০১০ সাল পর্যন্ত সময়ের তথ্য বিশ্লেষণ করে অধ্যাপক ফ্রেডারিক স্নেইডার নতুন এই গবেষণ প্রতিবেদন তৈরি করেছেন।

প্রতিবেদেন বলা হয়েছে, বিশ্বমন্দার পর করের আওতার বাইরে থাকতে অর্থের লেনদেন অনেক বেড়েছে। এতে ছায়া অর্থনীতির
পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে উন্নত ও ধনী দেশগুলোতে এ প্রবণতা বেশি। ওইসিডি ও ইউরোপের মানুষ করের অতিরিক্ত ভার এড়ানোর জন্য অনানুষ্ঠানিক লেনদেনে আগ্রহী হয়ে উঠেছে বলে জানান ফ্রেডারিক স্নেইডার। তিনি অবশ্য বলেছেন, অনানুষ্ঠানিক এই লেনদেনের সব অর্থই যে খারাপ, তা বলা যাবে না। বরং বলা যায়, সময় যখন অনেক খারাপ থাকে, তখন এ ধরনের লেনদেনকে উত্তরণের একটি পথ হিসেবে অনেকে বেছে নিচ্ছেন।

অধ্যাপক ফ্রেডারিক স্নেইডার এ দফায় সম্ভবত ধনী দেশগুলোর পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করেছেন। তাতে দেখা যাচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, ব্রিটেন, জার্মানি, সুইডেন, স্পেন, ইতালি, গ্রিস, তুরস্ক, বুলগেরিয়া, এস্তোনিয়া ও লাটভিয়ার ছায়া অর্থনীতির পরিমাণ ২০০৮-এর তুলনায় ২০১০ সালে বেড়ে গেছে।

ফ্রেডরিক স্নেইডার ২০ বছর ধরে ছায়া বা অনানুষ্ঠানিক অর্থ নিয়ে কাজ করছেন। তা সত্ত্বেও তিনি মনে করেন, এখনো ছায়া অর্থনীতি, এর পরিমাণ, কারণ এবং এর প্রভাব সম্বন্ধে নির্ভুল তথ্য পাওয়া সহজ নয় এবং এখনো এসব নিয়ে বিতর্ক আছে। এ জন্য প্রয়োজন আরও বেশি গবেষণা। আর তাতেই বিশ্বব্যাপী কালো টাকা নিয়ে আরও নির্ভুল তথ্য পাওয়া যাবে বলেই তিনি মনে করেন।

বাংলাদেশেও কালো টাকা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা থাকলেও এর পরিমাণ ও কারণ নিয়ে দেশের মধ্যে ভালো কোনো গবেষণা নেই। আশির দশকে ভারতে এ নিয়ে বড় ধরনের গবেষণা হয়েছিল। বাংলাদেশে একদমই হয়নি। ফলে বাংলাদেশে আসলে কালো টাকার পরিমাণ কত, তা জানার এখন পর্যন্ত একমাত্র উপায় অধ্যাপক ফ্রেডারিক স্নেইডারের গবেষণা। কিন্তু সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করেন, দেশের মধ্যেই কালো টাকার পরিমাণ, উত্স এবং প্রভাব নিয়ে বড় আকারের সমীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে।

* প্রথম আলো, ২৭ আগস্ট ২০১০

August 26, 2010

তালিকাভুক্তি ফি বাবদ ৯ কোম্পানির কাছে ডিএসই’র পাওনা ১৫ লাখ টাকা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৯ কোম্পানির কাছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) তালিকাভুক্তি ফি ও জরিমানা বাবদ ১৪ লাখ ৮৪ হাজার ২০০ টাকা পাওনা রয়েছে। এর মধ্যে কোনো কোনো কোম্পানি সর্বোচ্চ ৭ বছর ধরে ডিএসইতে তালিকাভুক্তির ফি জমা দিচ্ছে না। ফি জমা না দেওয়ার কারণে প্রতি বছরই কোম্পানিগুলোকে করা হচ্ছে জরিমানা। কিন্তু কোম্পানিগুলো সেই জরিমানার টাকাও পরিশোধ করছে না।

যথাসময়ে তালিকাভুক্তির ফি জমা না দেওয়ায় মঙ্গলবার ডিএসই-এর লিস্টিং বিভাগ থেকে ওইসব কোম্পানিকে চিঠি দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।

কোম্পানিগুলো হলো-
1. আলহাজ্ব টেক্সটাইল,
2. সমতা লেদার,
3. লিগেসি ফুডওয়ার,
4. ফেডারেল ইন্সুরেন্স লিমিটেড,
5. ফাইন ফুড লিমিটেড,
6. কাসেম সিল্ক,
7. থিরাপিউটিকস,
8. বিডি ওয়েলডিং ও
9. চিটাগং ভেজিটেবল।

ডিএসইর একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম.বিডিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এদের মধ্যে প্রথম ৪টি কোম্পানি গত দুই বছর ধরে ডিএসইতে কোন তালিকাভুক্তি ফি জমা দিচ্ছে না। এই চার কোম্পানির কাছে ডিএসইর বর্তমানে জরিমানাসহ পাওনা ২ লাখ ৯০ হাজার ৩২৫ টাকা।

অন্যদিকে ফাইন ফুড লিমিটেড গত ৪ বছর ধরে, কাসেম সিল্ক ও থিরাপিউটিকস ৫ বছর ধরে, বিডি ওয়েলডিং ৬ বছর এবং চিটাগং ভেজিটেবল ৭ বছর ধরে তালিকাভুক্ত ফি জমা দিচ্ছে না। এই ৫ কোম্পানির কাছে ডিএসইর পাওনা ১১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭৫ টাকা। এর মধ্যে সর্বোচ্চ তালিকাভুক্তি ফিসহ জরিমানা পাওনা রযেছে চিটাগং ভেজিটেবল এর কাছে। এই প্রতিষ্ঠানের কাছে ডিএসইর মোট পাওনা ৪ লাখ ৫২ হাজার ২০০ টাকা।

* বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম.বিডি, আগস্ট ২৪, ২০১০

August 22, 2010

পুঁজিবাজারে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অতিরিক্ত বিনিয়োগ ডিসেম্বরের মধ্যে উঠিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

পুঁজিবাজারে কোনো কোম্পানির শেয়ারে ব্যাংক বহির্ভূত কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ২৫ শতাংশের বেশি বিনিয়োগ থাকলে তা ডিসেম্বরের মধ্যে উঠিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

‘আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন ১৯৯৩’-এর ১৮(ছ) ধারায় রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক এই সার্কুলার জারি করে।

সার্কুলারটি আজই সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র।

উল্লেখ্য ‘আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন ১৯৯৩’-এর ১৬ ধারা অনুযায়ী কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান তার মূলধন ও রিজার্ভের ২৫ শতাংশের বেশি অর্থ কোনো আর্থিক, বাণিজ্যিক, কৃষি, শিল্প বা অন্য কোনো বিষয়ক প্রতিষ্ঠানের যে কোনো ধরনের শেয়ার অর্জন বা ধারণের লক্ষ্যে ব্যয় বা ব্যবহার করতে পারে না।

তবে কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি সাপেক্ষে মূলধন ও রিজার্ভের অনধিক ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে পারবে এমন সুযোগের কথাও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রোববারের সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়েছে।

সার্কুলার জারির যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, সম্প্রতি কোনো কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান নির্দিষ্ট সীমার অতিরিক্ত অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করছে। এতে করে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ ঝুঁকি বাড়ছে এবং কলমানি মার্কেটের মতো স্বল্প মেয়াদী ঋণের উৎসের ওপর আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নির্ভরতা বাড়ছে। এ অবস্থায় বিনিয়োগের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে এ সার্কুলার জারি করা হলো।

প্রসঙ্গত, এর আগে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যথাযথ বিধিমালা অনুসরণের জন্য দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ ব্যাপারে নিয়ম ভেঙ্গে অধিক বিনিয়োগ করায় বাংলাদেশ ব্যাংক অতি সম্প্রতি ৭টি ব্যাংক বরাবর কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করে। কিন্তু ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই নোটিশের সন্তোষজনক জবাব দিতে না পারায় ব্যাংকগুলোর সঙ্গে পৃথক বৈঠক করে এ সার্কুলার জারির সিদ্ধান্ত নেয়।

উল্লেখ্য, ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যাংক তার মোট আমানতের ১০ শতাংশের বেশি পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারে না।

* বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম.বিডি, ২২ আগস্ট ২০১০

১০ আর্থিক প্রতিষ্ঠান এখনো পিছিয়ে রয়েছে

ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধনের শর্ত পূরণে সময় বাকি মাত্র চার মাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের শর্তানুযায়ী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে অ-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর (এনবিএফআই) ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা করতে হবে। কিন্তু মাত্র চার মাস বাকি থাকলেও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১০টি প্রতিষ্ঠান এখনো এ শর্ত পরিপালন করতে পারেনি।

প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে:
1. প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স লিমিটেড,
2. মাইডাস ফাইন্যান্স,
3. ফার্স্ট লিজ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্ট,
4. বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি,
5. বাংলাদেশ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট,
6. ফিনিক্স ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট,
7. ফিডেলিটি অ্যাসেটস অ্যান্ড সিকিউরিটিজ,
8. ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স করপোরেশন,
9. উত্তরা ফাইন্যান্স এবং
10. বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০০৯ সালের ৫ নভেম্বর এক সার্কুলারে এ খাতের সব প্রতিষ্ঠানের ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর নির্দেশ দেয়। এতে পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম পরিমাণ ২৫ কোটি থেকে বাড়িয়ে ৫০ কোটি টাকা করার কথা বলা হয়।

কিন্তু এত স্বল্প সময়ের মধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মূলধন বাড়ানো সম্ভব হবে না উল্লেখ করে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সমিতি বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশন একাধিকবার বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সময় বাড়ানোর আবেদন জানায়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের ঘোষিত নির্ধারিত সময় পেছানোর ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত সম্মত হয়নি।

বরং সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক ২০১২ সালে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর ‘ব্যাসেল-২’-এর বিধিবিধান ও শর্তাবলি কার্যকর হবে মর্মে একটি সার্কুলার জারি করে। এতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মূলধনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মান এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার জন্য পর্যাপ্ত মূলধন থাকার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ রকম পরিস্থিতিতে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান বোনাস বা রাইট শেয়ার দেওয়ার মাধ্যমে পরিশোধিত মূলধন বাড়িয়ে নিয়েছে। তবে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো তা করতে পারেনি।

উল্লিখিত কোম্পানিগুলোর মধ্যে
1. প্রিমিয়ার লিজিংয়ের পরিশোধিত মূলধন ৪৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা;
2. মাইডাস ফাইন্যান্সের মূলধন ৪০ কোটি ৫০ লাখ;
3. ফার্স্ট লিজের মূলধন ৪০ কোটি ২০ লাখ;
4. বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্সের মূলধন ৪৪ কোটি ৪৩ লাখ;
5. বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের মূলধন ৪৪ কোটি;
6. ফিনিক্স ফাইন্যান্সের পরিশোধিত মূলধন ৪৩ কোটি ৭০ লাখ;
7. ফিডেলিটি অ্যাসেটসের ৪৪ কোটি ৯০ লাখ;
8. ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্সের পরিশোধিত মূলধন ৪০ কোটি ৪০ লাখ;
9. উত্তরা ফাইন্যান্সের মূলধন ৩৯ কোটি ৬০ কোটি এবং
10.বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের মূলধন ৩০ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

এর মধ্যে বে লিজিংয়ের রাইট শেয়ার ছাড়ার একটি প্রস্তাব সম্প্রতি নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) অনুমোদন করেছে। ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯ অক্টোবর রাইট শেয়ারের জন্য চাঁদা গ্রহণের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন নির্ধারিত পরিমাণ ছাড়িয়ে যাবে।

এ ছাড়া উত্তরা ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার প্রস্তাব এসইসির অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। অনুমোদন পেলে এ কোম্পানিটিরও পরিশোধিত মূলধন বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া সীমা অতিক্রম করবে।

ফার্স্ট লিজ ২০০৯ সালে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৭৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। বোনাস শেয়ার সংশ্লিষ্ট শেয়ারহোল্ডারদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবে জমা হওয়ার পর এ কোম্পানিটির মূলধনও ন্যূনতম সীমা ছাড়িয়ে যাবে।

ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং এখনো সমাপ্ত আর্থিক বছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি। কোম্পানিটি চাইলে বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণার মাধ্যমে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধিত মূলধনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারবে। তবে বোনাসের পরিবর্তে নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করলে শর্ত পূরণের জন্য কোম্পানিটিকে রাইট শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব দিতে হবে।

বাকি কোম্পানিগুলো ইতিমধ্যে লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। তাই মূলধন বাড়ানোর জন্য এসব কোম্পানির সামনে রাইট শেয়ারের প্রস্তাব করা ছাড়া তেমন কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা।
সহযোগী প্রতিষ্ঠান

* প্রথম আলো, ২২ আগস্ট ২০১০

August 20, 2010

LankaBangla Securities to get indicative price next week

The indicative price of LankaBangla Securities shares will be set within the next one week through bidding by institutional investors, as part of the stockbroker's plan to go for IPO using book building method, officials said yesterday.

At least 15 institutional investors from minimum three sectors, including five merchant banks, will take part in the bidding to determine the indicative price of each LankaBangla Securities share.

Determining the indicative price is a prerequisite for going to discover the share price of a company that intends to go public using the book building method, a modern pricing mechanism for initial public offering (IPO).

Setting the indicative price is also required to obtain regulatory approval at the first stage.

"After getting an indicative price, we will submit the IPO prospectus to the regulator for its consent to go for price discovery," said Mohammed Nasir Uddin Chowdhury, chief executive officer of LankaBangla Securities.

He was speaking at the roadshow on LankaBangla Securities, arranged for the institutional investors at the Dhaka Sheraton hotel yesterday.

A roadshow is required by the book building regulations before price discovery where a company's fundamentals are displayed to the institutional investors.

AAA Consultants and Financial Advisers, the issue manager of the LankaBangla Securities IPO, presented the fundamentals of the brokerage firm at the roadshow.

If approved by the Securities and Exchange Commission, LankaBangla Securities will be first listed stockbroker in the Bangladesh market.

The brokerage firm's existing paid-up capital is Tk 55 crore and will float three crore ordinary shares of Tk 10 each. After the IPO, its paid-capital will reach Tk 85 crore.

Of the three crore ordinary shares, 20 percent or 60 lakh shares will be reserved for the institutional investors, who individually can apply for maximum 10 percent of the 60 lakh shares.

With the IPO proceeds, the company will go for business expansion and diversification such as increasing margin loan facilities, branch expansion, software upgrade and acquiring fixed assets.

A subsidiary of LankaBangla Finance Ltd, the firm will also go for strategic investment in other companies, participate in bond market and effectively activate dealership activities.

The half-yearly earnings per share (EPS) of LankaBangla Securities, the top performer on the two bourses in terms of turnover in the last four years, is Tk 16.20 to June this year.

LankaBangla Securities started operations in the capital market in 1998. Now it has eight branches across the country, and two more branches are in the pipeline.

The stockbroker, which was rated AA2 by Credit Rating Agency of Bangladesh, is a 90.9 percent owned subsidiary of LankaBangla Finance Ltd, a leading listed non-bank financial institution. LankaBangla Finance is engaged in leasing, credit cards, merchant banking, corporate finance and financial consultancy.

Source: The Daily Star, July 27, 2010

LankaBangla Securities plans to go public



LankaBangla Securities Ltd, a subsidiary of LankaBangla Finance Ltd, plans to go public using book building method within the next three months.

If the regulator gives a go-ahead, the company will be the second one after RAK Ceramics to go for IPO (initial public offering) using the book building method, a modern pricing system for IPO.
The brokerage firm will float three crore ordinary shares of Tk 10 each, officials said.

“The raised fund will be used for business expansion and diversification,” Mohammed Nasir Uddin Chowdhury, chief executive officer of LankaBangla Securities, told The Daily Star yesterday.

He said the company may go for strategic investment in other companies, participate in bond market and effectively activate dealership activities.

“We want to help strengthen the supply side of the stockmarket, which is now in need of new shares,” Chowdhury said.

The board of LankaBangla Securities, 99.99 percent owned by LankaBangla Finance, took the decision of going public under book building system at a meeting on Monday.

“If we get the regulator's approval, we hope to complete the IPO process within the next three months,” Chowdhury added.

The existing paid-up capital of LankaBangla Securities, which recommended 104.25 percent stock dividend including previously declared 63.40 percent interim dividend for 2009, is Tk 50 crore.

The company performed best on the country's two bourses in terms of turnover in 2009, and now has seven branches across the country -- three in Dhaka and Chittagong each and one in Sylhet.

On Monday's meeting, its owning company LankaBangla Finance also recommended 15 percent cash dividend and 20 percent stock dividend (20 shares for every 100 shares) for 2009.

LankaBangla Finance has also announced consolidated profit after tax of Tk 74.40 crore with consolidated EPS (earnings per share) of Tk 16.81 for the year ended on December 31, 2009 against Tk 37.76 crore and Tk 8.53 respectively as of December 31, 2008.

The company made net profit of Tk 35.09 crore with EPS of Tk 7.93 for the year ended on December 31, 2009 against Tk 16.63 crore and Tk 3.76 respectively as of December 31, 2008.

Following the corporate disclosures, share prices of LankaBangla Finance rose by 5.7 percent to Tk 372.60 yesterday.

LankaBangla Finance is a joint venture financial institution established with multinational collaboration. Sampath Bank of Sri Lanka, First Gulf Asia Holdings, and local entities such as One Bank, SSC Holdings and Shanta Apparels have stakes in LankaBangla Finance.

Source: The Daily Star, February 17, 2010

Steelmaker up for expansion as demand rises



BSRM Steels Ltd is set to expand its production capacity to meet growing local demand.

The company's capacity to make steel will be raised to five lakh tonnes a year from its present capacity of 3.56 lakh tonnes.

"The main reason behind the plan to go for expansion is the increasing demand for 500-grade rods in the local market. It will increase further when the government starts construction works by early 2011," said Ashiqur Rahman, the financial analyst of the company.

The company is likely to start expansion work in August on hopes of completing it by year-end, he said.

"We have completed almost all the primary groundwork, including finalising the cost of the new venture," he said.

"We plan to set up new rolling machines at our present plant to increase the production capacity by an addition 1.5 lakh tonnes annually," he said, adding that the machinery will be imported from Italy.

Initially, BSRM, the country's only 500-grade steel rod maker, plans to invest Tk 53 crore to expand the capacity at its present factory in Nasirabad, Chittagong.

Of the total cost, Agrani Bank will finance Tk 32 crore, and the company itself will finance the rest, Rahman said.

Currently, the local demand for steel rod stands at 25 lakh tonnes a year in a market of around Tk 12,000 crore, estimates industry insiders.

Five such companies produce rods and meet more than 95 percent of local demand.

Meanwhile, BSRM, the market leader in iron and steel manufacturing in Bangladesh, was placed in the A category, rising from the Z category, in the stock exchange on June 15, as the company gave 15 percent stock dividend to shareholders for 2009.

The company recorded profits worth Tk 57 crore in 2009, while annual turnover stood at Tk 1584.35 crore, said Rahman.

"We were able to enjoy profits last year because of price stability in both the local and international markets, and higher production," said the BSRM official.

"We had to work really hard to overcome the Tk 189 crore loss we incurred in 2008. The main reason behind the loss was the price of raw materials, mainly billets, which was much higher in the international market, compared to the local prices set by the caretaker government," he said.

Rahman said BSRM Steels, a concern of Bangladesh Steel Re-Rolling Mills Group of Companies, also has plans to export 500-grade rods to regional countries.

"But the entire plan depends on government approval. If the government okays it tomorrow, we can start immediately," he said.

The BSRM Group of Companies started its operations in 1952 in Chittagong, and BSRM Steels Ltd started commercial operations in April 2008.

BSRM Steels was listed on the capital market in January 2009.

Source: The Daily Star, July 23, 2010

DSE: Market cap swells to all-time high



Market capitalisation crosses Tk 300,000cr on DSE

Total market capitalisation on the premier bourse yesterday crossed the Tk 300,000 crore mark to hit an all-time-high.

Thanks to the current bullish trend, the market capitalisation to GDP ratio also reached the highest level at 43.65 percent. GDP (gross domestic product) at current price has been estimated at Tk 6,90,000 crore at the end of fiscal 2009-10.

At the end of yesterday's trading session on the Dhaka Stock Exchange, market capitalisation stood at Tk 301,439 crore, up by more than 50 percent since January.

Market capitalisation represents the aggregate value of companies or stocks. It is obtained by multiplying the number of shares outstanding by their current price per share.

The market capitalisation to GDP ratio shows the depth a stockmarket relatively to the economy. But the ratio can also used to determine whether an overall market is undervalued or overvalued.

The market capitalisation to GDP ratio of the Bombay Stock Exchange, India, was 111.36 percent at the end of July. The ratio was 32.05 percent on the Colombo Stock Exchange in Sri Lanka.

Analysts said market capitalisation of the Dhaka bourse is increasing, as stocks prices are on the rise.

The Dhaka market rose yesterday for a third consecutive session. With the gaining momentum, the benchmark index -- DSE General Index -- also reached its highest level at 6,743 points.

The analysts said market capitalisation is rising only because share prices are soaring. Growth in capitalisation based on share prices is neither a good sign for the market, nor sustainable.

Growth should be based on the entry of new securities. When the market absorbs a new issue, capitalisation goes up.

While thousands of new investors entered the market with crores of taka in cash since January, the Dhaka market listed only four new securities, except for some mutual funds and a convertible zero coupon bond.

The investors, including the newcomers, are now chasing a limited number of shares, and pushing share prices up.

"The record market capitalisation and its ratio to the GDP theoretically show that our market is becoming bigger," said Arif Khan, deputy managing director of IDLC Finance.

"But it is a matter of worry that the growth is based on share prices, instead of new securities."

Without higher company earnings, the only possible way to maintain sustainable market growth is by bringing in more securities, he said.

Source: The Daily Star, August 20, 2010

DSE, Need for new listings…


The average price-earnings (PE) ratio on the Dhaka bourse is the highest among the major regional stockmarkets.

The PE ratio is a company's current share price compared to its earnings per share. In general, a high PE ratio means investors expect higher earnings in future, or there is a strong chance they will be able to make a capital gain by selling the stock. In other words, the value of the share will increase and the investor will be able to sell it for more than what he paid for.

At the end of July, the average PE ratio on the Dhaka Stock Exchange (DSE) stood at 24.55, according to the latest monthly review by the premier bourse.

It means if an investor buys a share of a company on the Dhaka market, it will take 24.55 years on an average before the company earns enough profit to equal the value of the investment.

The PE ratio in India is now just slightly over 20.5, while the ratio is only 8 in Pakistan, 21.62 in Sri Lanka, 12 in Thailand, 16 in Malaysia, 23 in Taiwan, 19 in Hong Kong and 14 in Singapore.

However, a high PE ratio can sometimes be a good indicator of future returns, as investors are overoptimistic in forecasting earnings.

The reason behind the higher PE ratio on the Dhaka bourse is mainly a mismatch between demand and supply. There is a huge demand for new shares now.

Since January, thousands of investors entered the market everyday with crores of taka in cash.

In contrast, the market listed only four new securities, except for some mutual funds and a convertible zero coupon bond, since January.

Investors chase a limited number of shares regardless of the risk factors, thus increasing the PE, as the companies' earnings and share prices do not see matched growth.

Analysts and market operators identify the dearth of new securities as the only reason behind the high market PE.

"It is apparent that the market is being heated due to a dearth of new shares, resulting in a high PE," said Salahuddin Ahmed Khan, professor of finance at Dhaka University.

The government and the market intermediaries should immediately launch a special drive to bring new issues, said Khan, also a former chief executive of the DSE.

"If necessary, the existing rules should also be amended or relaxed so new companies become interested to join the market," he said, referring to the IPO rules.

IPO (initial public offering) rules now allow a company with at least Tk 40 crore paid-up capital, including the IPO offer size; and no company is allowed to offer shares less than 40 percent of its paid-up capital.

Many companies would be willing to list if these rules were relaxed, said issue managers.

However, the Consultative Committee of the Securities and Exchange Commission last week recommended that companies with at least Tk 25 crore in paid-up capital, including the IPO offer size, should be allowed in the market.

The total number of listed securities on the DSE is 452, of which 245 are companies, 26 are mutual funds, eight are debentures, 171 are treasury bonds and two are corporate bonds.

Treasury bonds and the debentures were never traded on the floor, meaning it is an inactive bond market.

"Our stockmarket's PE ratio is the highest among the major regional stockmarkets', and it's because that the investors have no sufficient options," said a merchant banker.

"The investors have to choose investable securities from a little basket," he said, adding that the market is expanding gradually, but the supply side remains poor in comparison with the growing demand of the investors.

A high PE ratio also indicates how much a stockmarket is overpriced, and the July figure showed that the Dhaka market is marching towards an alarming position, said an asset manager.

The regulator stepped in several times during the last couple of months, but succeeded only in cooling the markets briefly.

Each time the market reacted negatively to the cooling measures with record-level falls, and recovered the losses within two days.

Such a failure or the rising trend also reminds that no measures can calm the market in absence of new issues.

Source: The Daily Star, August 17, 2010

Cement makers eye 20pc growth

Cement manufacturers eye around 20 percent growth this year, riding on the rising demand from the housing sector.

Even poor energy supply and infrastructure constraints such as inadequate roads and ports could not dampen the growth prospect, they said.

“We're expecting 15-20 percent growth this year. The figure would have been bigger, if there were no energy constraints,” said Mostofa Kamal, president of Bangladesh Cement Manufacturers Association.

If the government starts constructing roads and bridges, the growth can double, he said.

The association data shows 34 out of 54 cement factories are in operations, with a combined annual production capacity of 18.5 million tonnes.

The 2009 cement consumption was 11 million tonnes, up from 10 million tonnes a year ago. Dhaka and Chittagong account for nearly 65 percent of the total consumption.

Market players said they experienced slack sales in 2007-08 when an army-backed caretaker government ruled the country. Real estate business was at the lowest ebb at that time. But the market started reversing soon after an elected government took power in January 2009.

“Every company made good business in 2009 because of the booming construction sector. Many factories are on expansion,” said Kamal, also the owner of Fresh Cement.
Fresh Cement has recently received an export order of 18,000 tonnes to Tripura, an Indian northeast state bordering Bangladesh.

Other market players also expect good sales this year and the next few years.
Yusuf Abdul Noor, a manager of Eastern Cement, forecasts a consumption of over 13 million tonnes for 2010.

Shankar Roy, general manager of Holcim Bangladesh, said cement makers logged good sales even in the rainy season, a comparatively lean period for construction works.

Shah Cement has the highest production capacity of 2.22 million tonnes a year. The other big producers are Meghna Cement (1.44 million tonnes), Lafarge Surma (1.2 million tonnes), Akij (1.08 million tonnes) and Seven Circle (1.02 million tonnes).

Source: The Daily Star, August 17, 2010

Summit plans big for power

Company posts 73pc rise in profit

Summit Power Ltd, a leading power generator, aims to win orders from the government to generate at least 1,400 megawatts of power.

Aziz Khan, chairman of Summit Power Ltd, unveiled the company's mission at a press meet where it disclosed its half-yearly un-audited financial report.

Summit's target for power falls in line with the government's mega-plan for generating 9,426 megawatts by 2015.

According to the financial report, Summit posted a 73.55 percent rise in profit to Tk 55.97 crore in the first half of 2010, compared to the same period a year ago.
The earnings per share of the company almost doubled to Tk 20.03 in the first half of 2010, compared to the same year-earlier period.

Summit added 110 megawatts of power to the national grid through its subsidiary companies Summit Uttaranchal Power Company Ltd and Summit Purbanchal Power Company Ltd.

Recently, Summit Group has signed a contract with the government and started work to deliver another 102 megawatts of power through its Summit Narayanganj Power Company Ltd.

According to the chairman of the company, Summit has recently signed a deal with General Electric (GE) of Austria to participate in the government's mega power plan.

GE will bring financial and technical support to implement Summit's future projects.
Summit Power also plans to raise more than Tk 300 crore from capital market by issuing fully convertible preference shares to build additional capacity to implement the new power projects.

Summit Power Managing Director Tauhidul Islam and Finance Director Ayesha Aziz Khan were also present.

Source: The Daily Star, July 19, 2010

Prime Finance embarks on diversified business operations

Prime Finance & Investment Limited, a leading non-banking financial institution (NBFI) has become a full-fledged investment bank through embarking on diversified business operations.

Launching separate companies on stock brokerage, asset management, prudential fund and real estate businesses have made the Prime Finance a complete investment bank.

"We are operating on a vision reflecting the shareholders' right and ensuring the compliance of the best-practiced ethics and standards and diversification as well to heighten the company," managing director of Prime Finance Akter Hossain Sannamat told the FE in an interview recently.

"We have always believed that diversification of products and services and revenue streams is the best way of ensuring sustained financial performance," Mr Sannamat added.

Replying to a question on the future target of the company, Mr Sannamat said : An equally important goal that we achieved in 2009 was to earn an attractive return on equity. We also aim to increase the intrinsic value of our operations over time.

The total operating revenue of the company for the half year ended June 30, 2010 whopped by 155.73 per cent at Tk 1,578.06 million.

The profit after tax was up by 321.75 per cent at Tk 1,013.10 million against Tk 240.22 million of the corresponding period of the previous year.

The investment portfolio has increased to Tk 11,673.41 million ended on June 30, 2010 from Tk 9,275.31 million.

Based on the face value of Tk 100 per share, EPS for six months ended on June 30, 2010 was Tk 112.25, a whopping 321.75 per cent up against the corresponding period of the previous year.

The paid-up capital of the company stood at Tk 902.50 million in the period ended June 30, 2010 (un-audited) against Tk 644.64 million of December 31, 2009.

Commenting on the future outlook, the Prime Finance MD said : We are committed to further strengthening our existing teams as well as expanding our network to markets where we see opportunities to deploy our expertise.

In testimony to the company's strong commitment to full disclosure to the shareholders, the company continued to win the first prize launched by Institute of Chartered Accountants of Bangladesh (ICAB) for the 'best annual reports' in the NBFI category consecutively since its listing with the bourses in 2005.

The company also bagged prizes for the 'best presented accounts' launched by the South Asian Federation of Accountants (SAFA) in recent years.

The company was incorporated in March 1996 as a public limited company under the Companies Act, 1994. It began commercial operation in 1996 and floated shares for general public in September of 2005.

The company puts thrust on implementing corporate governance, ethics and compliance and human resource to remain competitive in the country's growing corporate world.

PFI Securities Ltd, Prime Finance Asset Management Co Ltd, Prime Prudential Fund Ltd and PFI Properties Ltd are the associate companies of Prime Finance and Investment Ltd.

Source: The Financial Express, August 19 2010

First-half profits of listed NBFIs record robust growth

Profits of listed non-bank institutions grew a 166 per cent in the first half of 2010 from a year earlier, helped by booming share trading and diversified operations.

During January through June 2010, the publicly listed non-banking financial institutions (NBFIs) posted Tk. 4.5 billion in net profits, up from Tk 1.7 billion in the same period a year ago, according to the half-yearly reports.

"Stock market operation has contributed substantially to such a phenomenal growth," said Arif Khan, deputy managing director of IDLC Finance Ltd.

The figures show only seven out of 21 institutions listed with stock exchanges recorded hefty profits, edging out the rest.

Prime Finance and Investment (PFI), IDLC Finance, LankaBangla Finance, Peoples Leasing and Financial Services Ltd (PLFSL), and United Leasing (ULC) emerged as top five performers, which saw their profits top 100 per cent in the year's first half.

However, profit of Industrial Promotion and Development Corporation (IPDC) swung to the negative terrain.

"Diversified operations are the key to such a remarkable growth," said Akter H Sannamat, managing director of the PFI. "Efficient management and skilled expertise also contributed," he added.

Prime Finance's profits were up by 321.73 per cent to Tk 1.0 billion, holding the top position among its peers.

LankaBangla Finance came second as it recorded a profit of Tk 829.9 million. The firm's profits were just Tk 302.01 million in January-June period of the last year.

IDLC Finance was the distant third with Tk 491.75 million in profits. The company's profits, however, shot up by 197.52 per cent from Tk 165.28 million in the same period a year ago.

Profits at Peoples Leasing stood at Tk 400.85 million, followed by United Leasing whose net income increased by 283.03 per cent to Tk 251.81 million.

Profits of ILFSL during the period reached Tk 226.97 million, Uttara Finance's Tk 372.58 million, Union Capital Tk 169.61 million, Bangladesh Finance Tk 111.55 million, Bay Leasing Tk 126.21 million, BIFC Tk 59.25 million, NHFIL Tk 80 million.

The bottom five earners include Fidelity Asset, First Lease International, Premier Leasing, Phoenix Finance and Islamic Finance.

Islamic Finance managed to earn just Tk 51.08 million in January-June period, from Tk 40.22 million the year before.

Half-yearly profits of the three NBFIs - ICB, DBH and Midas Finance - were not available.

The operations of non-bank financial firms range from credit disbursement and property investments to money trading and portfolio management.

But none are allowed to take deposits from the general public and can seek alternative avenues of finance such as issuing debt instruments.

Some 29 NBFIs are operating in Bangladesh, of which 21 are listed with Dhaka Stock Exchange and Chittagong Stock Exchange. The listed NBFIs make up 12.47 per cent of the market capitalisation.

Source: The Financial Express, August 16, 2010

BB to bring NBFIs under Basel-II from 2012

Non-banking financial institutions (NBFIs) will come under the Basel-II accord from January 2012 aiming at consolidating capital base of the country's financial institutions, officials have said.

"The Bangladesh Bank has taken the move to strengthen financial base of the NBFIs and ensure management efficiency in the long run through maintaining the global practice," a senior official at the Bangladesh Bank (BB) told the FE.

He also said the NBFIs would calculate minimum capital requirement under the Basel-II on test basis from January 1, 2011 using the draft guideline.

"Now it has become obvious for the financial institutions to implement the advices as prescribed in the Basel accord, which will act as a guide to develop a risk-adjusted asset and liability portfolio and capital structure," the central bank said in a circular released recently.

Earlier, the central bank asked the NBFIs to raise their paid-up capital to a minimum of Tk 500 million by the end of 2010. (TK.50 CR)

The BB circular also said risk is the vital issue that the financial institutions need to address properly to ensure sustainable growth in the financial market.

"We're now working to implement the Basel-II framework in line with the BB's advice," Mafizuddin Sarker, chairman of Bangladesh Leasing and Finance Companies Association (BLFCA), told the FE.

The central bank has also prepared an action plan for implementation of the Basel-II framework properly.

The Basel-II will be implemented with three specific approaches -standardised approach, standardised rule-based approach and basic indicator approach - as initial steps

The standardised approach will be used for calculating risk-weighted amount against credit risk supported by external credit assessment institutions.

The standardised rule-based approach will measure market risk and the basic indicator approach for the operational risk.

Under the action plan, one-to-one meeting with all NBFIs will be held from April to August next year for analysing their feedback to finalise the guideline.

Currently, 29 NBFIs are running their business across the country.

The Basel-II accord came into effect in Bangladesh for the commercial banks from January this year to consolidate their capital base.

The new Basel accord has been prepared on the basis of three pillars: minimum capital requirement, supervisory review process and market discipline.

Three types of risks - credit risk, market risk and operational risk - have to be considered under the minimum capital requirement.

Source: The Financial Express, August 06, 2010

JS passes two Insurance laws

Parliament on Wednesday passed two insurance laws in a bid to further strengthen the regulatory framework and make the industry operationally vibrant.

The passage of the laws came after the bills were placed by the finance minister in parliament on July 9 last year.

The new laws are Insurance Act 2010 and Insurance Development and Regulatory Authority Act 2010.

The insurance act bars a director of an insurance company to become director of any other financial institution including banks.

It also raised the paid-up capital of life and non-life insurance companies to make them financially sound.

The minimum paid-up capital of a life insurance company will now rise to Tk 300 million (TK.30 CR) from Tk 75 million and for non-life the capital size will be Tk 400 million (TK.40 CR) from Tk 150 million.

The bills were placed before parliament in July last and the standing committee on finance after scrutinisation submitted the bills to the House in September.

The insurance sector has praised the finance minister and the standing committee to pave the way for making the bills as acts.

Chairman of the Bangladesh Insurance Association chairman Rafiqul Islam said, "All of them worked very hard to enact the laws and we are thankful to the minister and JS body chairman AHM Mostafa Kamal and other members."

He said the association will sit today (Thursday) to examine the pros and cons of the new acts and will give its reaction later.

"As we are yet to know the details of the new laws, it is not wise to make any comment on them right now," he added.

Parliament member Abdul Matin Khasru of Comilla brought an amendment to the Insurance Act to bar a director of an insurance company to become a director of another financial institutions and the House endorsed it.

Standing committee on finance chairman Mostafa Kamal said barring an insurance director to become a director of another financial institution will contradict an amendment to the Financial Institution Act 1993 initiated by the Awami League government in 2001.

The amendment stipulated that director of a financial institution is eligible to become director of other financial institution.

"The standing committee in its recommendations did uphold the spirit of the amendment to the previous laws, but the House has made the amendment null and void," he said.

The house also endorsed another amendment proposed by Mostafa Faruk Mohammad of Jessore to the capital structure of insurance company.

He proposed that 60 per cent capital of any insurance company would be supplied by sponsors and 40 per cent by the general investors. It was 50:50 in the bill.

There are 62 insurance companies operating in the country and they need to be regulated under comprehensive laws and guidelines and supervised by a strong regulatory authority.

The Insurance Act 2010 said the sector needs to be managed properly and be strengthened by reducing business risks, and local and international insurance laws need to be harmonised considering the socio-economic aspect of the country.

The act proposed that insurance companies to be categorised as 'life' and 'non-life' instead of 'life' and 'general' and it has replaced the Insurance Act 1938.

The Insurance Development and Regulatory Authority Act said the authority will comprise a chairman and four members and they will look after the whole sector. The enactment of the law will abolish the department of insurance under the finance ministry.

It said there is an increasing need to regulate one of the largest sectors in the country, harmonise local and international insurance laws considering the socio-economic aspect of the country, and protect the interest of policy-holders and other beneficiaries.

Premium charged by the companies will be determined by a committee formed by the authorities and it will also investigate any irregularities of the companies, the act said.

Source: The Financial Express, March 04, 2010